কম্পিউটার ভাইরাস

ভাইরাস



ভাইরাস শব্দটির সঙ্গে আমরা পূর্ব পরিচিত এবং সে অভিজ্ঞতা মোটেই সুখকর নয়। দেখতে অতি ছোট এই প্রাণীটি আমাদের দেহে প্রবেশ করে আমাদের প্রতিরোধ ক্ষমতাকে একেবারে ধ্বংস করে নিজেদের ক্ষমতা বিস্তার করে। ক্যান্সার, কলেরা, ইনফ্লুয়েঞ্জা  ইত্যাদি ভাইরাস  আমাদের দেহে প্রবেশের পর গোপনে বংশবিস্তার করে মারাত্মক এক চেহারা  নেয়।  এবং দেহের প্রতিরোধ এর প্রাচীর কে সম্পূর্ণ ধ্বংস করে আমাদের দেহকে রোগ আক্রান্ত করে। তাই ভাইরাস নামক শব্দটি কে ভয় করে না এমন লোক বোধহয় সারা পৃথিবীতে খুঁজে পাওয়া যাবে না। ভাইরাসের প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো এটি দেহে প্রবেশ করার পর এত দ্রুত এবং সংগোপনে বংশবৃদ্ধি করে যে শুরুতে আমরা এর উদ্দেশ্য এবং বিশ্বাস বুঝে উঠতে পারি না। অনেক সময় এই বোঝাটা আমাদের মৃত্যু পর্যন্ত গড়িয়ে যায় যখন আর করার কিছুই থাকে না। অর্থাৎ আপাতদৃষ্টিতে ভাইরাস  ছোট হলেও এর কর্ম ক্ষমতা মোটেই এড়িয়ে যাবার নয় বরং যথেষ্ট  ভয়  এর। 


 কম্পিউটার ভাইরাস 

তবে কম্পিউটার ভাইরাস বলতে এই ধরনের কোন ক্ষুদ্র জীব কে বোঝানো হয় না। তবে উভয় ভাইরাসই প্রচুর ক্ষতি সাধন করে এমনকি ধ্বংস করতে পারে। এই দিক থেকে উভয়ের মধ্যে যথেষ্ট সাদৃশ্য রয়েছে। কম্পিউটার ভাইরাস হল এমন একটি প্রোগ্রাম যা কম্পিউটার ও অন্যান্য প্রয়োজনীয়, বিশেষত এক্সিকিউটিভ এর অংশে কম্পিউটার মেমোরির ক্ষতি সাধন করে যা কম্পিউটার মেমোরি ধ্বংস নিশ্চিত করে তোলে।

প্রখ্যাত গবেষক 'ফ্রেন্ড কোজেন' ভাইরাসের (VIRUS) এর নামকরণ করেন। ভাইরাস বা VIRUS এর অর্থ হল ভাইটাল ইনফরমেশন রিসোর্স আন্ডার সিজ (Vital Information Resources Under Seize) অর্থাৎ গুরুত্বপূর্ণ উৎস গুলি বাজেয়াপ্তকরন। 



ভাইরাস কম্পিউটারে কিভাবে ক্ষতি করে ? 

কম্পিউটার ছাড়া বর্তমান দুনিয়া অচল। কম্পিউটারের বহু রকম ব্যবহার আমাদের উন্নতির শিখরে পৌঁছে দিয়েছে। কিন্তু এই প্রযুক্তি উন্নতি করে যদি শুভ কাজের থেকে অশুভ কাজের পরিমাণ বাড়িয়ে ওই প্রযুক্তি আমাদের সভ্যতার ধ্বংসের কারণ হয়ে ওঠে তবে তাকে কি বলা যায় ? ভাইরাস কম্পিউটারের যে কি পরিমান ক্ষতি করে তা লিখতে গেলে প্রায় একটা বইয়ের আকার ধারণ করে অর্থাৎ ভাইরাসের ক্ষতি এক কথায় অবর্ণনীয় তবে সংক্ষেপে বলা যায়।.....



➤ কোন কোন ভাইরাস হার্ডডিস্ক সম্পূর্ণ ফরম্যাট করে সব গুরুত্বপূর্ণ প্রোগ্রাম ও  তথ্য মুছে দিতে পারে। 

➤ বায়োসের ( BIOS) সব প্রোগ্রাম মুছে দিয়ে কম্পিউটার কে অচল করে দিতে পারে যা তখন একটি কালো বক্সে পরিণত হয়। 

➤ ভাইরাস আজ দ্রুত বংশ বৃদ্ধি ঘটিয়ে কম্পিউটারের গতি কম করে দেয়। 

➤ কিছু কিছু ভাইরাস সিপিইউ রিড/রাইট  ক্ষমতা কে নষ্ট করে কম্পিউটারকে কার্যত অকেজো করে দেয়। 

➤ অনেক গুরুত্বপূর্ণ বহুল ব্যবহৃত কোনো প্রোগ্রাম এর এক্সিকিউটিভ এর ফাইলকে আক্রমণ করে তাকে অচল (corrupt) করে। ফলে প্রোগ্রামটি তার কাজ করার ক্ষমতা নষ্ট করে ফেলে।

➤ কোন কোম্পানির ওয়েব পেজে তথ্যগুলিকে বিকৃত করে তার ব্যবসায়িক ক্ষতি করে।ফলে তার বাণিজ্যিক উদ্দেশ্য ও ভাবমূর্তি  উভয় নষ্ট হয়। 

➤ আবার প্রতিদ্বন্দ্বী কোন কোম্পানির কম্পিউটারাইজড কর্পোরেট সিস্টেম-এ ভাইরাস প্রবেশ অনুৰেশ করে গোপন তথ্য   অপরকে পাচার করে। ওই কোম্পানির প্রভূত ক্ষতি করতে পারে।

➤ কোন কোন ভাইরাস হার্ড ডিস্ক এর  বুট সেক্টর কে(Boot Sector ) কে আক্রান্ত করে তাকে অকেজো করে  ফেলে। তখন হার্ডডিস্ক ফরম্যাট করা ছাড়া আর কোন উপায় থাকে না। ফলে অনেক প্রয়োজনীয় ও মূল্যবান ফাইল বা ডেটা  হারাতে হয়।

➤ কিছু ভাইরাস সামান্য কিছু বিট ডাটা পরিবর্তন করে হিসেব-নিকেশ এর বিরাট তারতম্য ঘটায়। যা অর্থনৈতিক ক্ষতি কে অবর্ণনীয় করে তোলে। 

➤ আবার দরকারী কোন কোন প্রোগ্রামে সামান্য কিছু পরিবর্তন ঘটিয়ে তার স্বাভাবিক কাজকর্ম কে অস্বাভাবিক করে তোলে এবং ক্ষতির পরিমাণ কে অকল্পনীয় করে তোলে,যেমন এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল বা নিরাপত্তা কার্যক্রমের সামান্য হেরফের ঘটিয়ে মানুষের মৃত্যুর কারণ সৃষ্টি করে। 

➤ কোন কোন ভাইরাস চালু কম্পিউটার কে চলতে চলতে স্থির করে দেয়, তখন  ওই অসহায় কম্পিউটার কে বন্ধ বা শাট ডাউন করা ছাড়া অন্য কোন উপায় থাকে না। ফলে অনেক  মূল্যবান, সেভ না করা ডেটা  নষ্ট হয়ে যায়। 


এক কথায় ভাইরাস এর ক্ষতিকর পরিমান অসীম। তবে ভাইরাস সাধারণত ক্ষতি করে সফটওয়্যার এ। কম্পিউটার হার্ডওয়্যার বা কম্পিউটারের সঙ্গে সংযুক্ত বিভিন্ন যন্ত্রপাতি কে সাধারণত ভাইরাস এখনো পর্যন্ত ক্ষতিসাধন করতে পারে না। কিন্তু একথা মনে করার কোন কারণ নেই অদূর ভবিষ্যতে এমন ভাইরাস পাওয়া যাবে না যা কম্পিউটারেরহার্ডওয়্যার বা কম্পিউটারের সঙ্গে সংযুক্ত বিভিন্ন যন্ত্রপাতি ক্ষতি করতে পারে। 



 কম্পিউটার ভাইরাসের শ্রেণিবিভাগ


সাধারণত কম্পিউটার ভাইরাসের আক্রমণে করার বিষয় এর উপর ভিত্তি করে শ্রেণীবিভাগ করা হয় প্রধানত তিন ধরনের ক্ষেত্রকে ভাইরাস আক্রমণ করে। তাই ভাগ করা হয় সেই নামে। 

A]  প্রোগ্রাম ভাইরাস ( Program  Virus)

B]  বুট ভাইরাস (Boot Virus)

C]  ম্যাক্রো ভাইরাস (Macro Virus )


প্রোগ্রাম ভাইরাস : সাধারণত প্রোগ্রাম ফাইল গুলি যেমন যাদের এক্সটেনশন নেম .com .exc . sys .dill . orl . scr ইত্যাদি ফাইল গুলিকে এই ধরণের ভাইরাস আক্রমণ করে। সাধারণত ওই এই ধরনের প্রোগ্রাম ফাইল গুলি খুবই বেশি পরিমাণে ব্যবহৃত হয় এবং এগুলি তুলনামূলক সহজ ফরমেট গুলির সঙ্গে ভাইরাস গুলি খুব দ্রুত ও সহজে নিজেদেরকে যুক্ত করতে পারে। এই প্রোগ্রাম গুলির মধ্যে acid rain torjon, alien 298 crazy.A UMBRELLA   ইত্যাদি বিশেষ উল্লেখযোগ্য। এই প্রোগ্রাম ভাইরাস গুলি  খুব সহজেই প্রোগ্রাম ফাইল গুলো  কে আক্রমণ করে তাদের কার্য ক্ষমতা কে নষ্ট করে ফেলে। 

বুট ভাইরাস  :  নাম এর মাধ্যমে সহজেই বোঝা যায়,বুট ভাইরাস গুলি হার্ডডিক্স এর সিস্টেম এরিয়া কে আক্রমণ করে। বুটিং সেক্টর এর মাধ্যমে একটি কম্পিউটার থেকে অপর একটি কম্পিউটারে অতি সহজে এবং দ্রুত ভাইরাস সংক্রমণ ঘটতে পারে। অপরাপর ভাইরাস প্রোগ্রাম গুলির তুলনায় দ্রুত গতিতে সংক্রমণ এর বিষয়ে এই ভাইরাস অপর সকল ভাইরাস প্রোগ্রাম কে পিছনে ফেলে দেয়। .Danish Boot, Devil. 941, Eck(b), Disk Killer ইত্যাদি বুট ভাইরাস এর উদাহরণ। 

ম্যাক্রো ভাইরাস : ডাটা ফাইল গুলিকে সাধারণত এই ধরনের ভাইরাস আক্রমণ করে। মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ডকুমেন্ট এবং টেমপ্লেট (Template file) ফাইল গুলিতে এই ধরনের ভাইরাসের আক্রমণ বেশি লক্ষ্য করা যায়।এরা আক্রান্ত ফাইল থেকে খুব দ্রুত অপরাপর সংযোগকারী ফাইল গুলিতে(নেটওয়ার্ক থাকলে)  বা ইন্টারনেট থেকে ডাউনলোড করলে সংক্রমিত হয়। XM. yohimbe. A , W97M-Melissa. M, WMconcet A ইত্যাদি ম্যাক্রো ভাইরাস এর উদাহরণ।

তবে বিভিন্ন ভাইরাস লেখক, প্রোগ্রামারগন প্রতিনিয়ত নতুন নতুন ভাইরাস প্রোগ্রাম তৈরি করছেন। তবে সব ধরনের ভাইরাস প্রোগ্রাম কে মোটামুটিভাবে এই তিন শ্রেণীর কোন একটিতে ফেলা যায়। কম্পিউটার ভাইরাস এমন একটি সফটওয়্যার প্রোগ্রাম যা নিজেই নিজের পরিবর্তনে (Reproduce) সক্ষম। 


কম্পিউটার ভাইরাস আক্রান্ত কিনা তা বোঝা 

সাধারণত কম্পিউটার ভাইরাস আক্রান্ত হলে নিম্নলিখিত বিষয়গুলি লক্ষ্য করা যায় --


A]  হঠাৎ হঠাৎ কম্পিউটার বন্ধ বা শাটডাউন হয়ে যায়। 

B]  প্রোগ্রাম লোডিং টাইম বৃদ্ধি পায়। 

C]  কম্পিউটারের স্পিড কমে যায়।

D]  ফাইল নিয়ে কাজ করতে করতে কম্পিউটার হ্যাং (hang)হয়ে যায়।

E]  অদ্ভুত অদ্ভুত কিছু মেসেজ বা এরর মেসেজ স্ক্রিনে দেখা যায়। 

F]  বহুল ব্যবহৃত ফাইলগুলির আয়তন অনেক বেড়ে যায়।

G]  ফ্রি (Free  Desk Space)  অনেক বৃদ্ধি পায়।  


কম্পিউটারকে ভাইরাস মুক্ত রাখতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ

ভাইরাসের বিপুল ক্ষতির পরিমাণ মাথায় রেখে, যাতে কম্পিউটার ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত না হয় তার জন্য বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করা প্রয়োজন। যেমন -

A]  এন্টিভাইরাস সফটওয়্যার কম্পিউটারে ইন্সটল (install) করা এবং নিয়মিত চালনা করা। 

B]  এন্টি ভাইরাস সফটওয়্যার কি নিয়মিত আপডেট করা। 

C]  যেকোনো ধরনের  ডিস্ক ব্যবহারের পূর্বে ভাইরাস আছে কিনা তা চেক করা। 

D]  দরকারি ফাইল গুলিকে ব্যাকআপ করা। 

E]  সকল রকম ভাইরাসকে প্রতিরোধ করার চেষ্টা করা। 

F]  কোন পাইরেটেড সফটওয়্যার না ব্যবহার করা। 

G]  প্রোগ্রাম ফাইল   রিড অনলি করে রাখা। 

H]  ইমেইল   বা ইন্টারনেট করার সময় সর্বদা পরীক্ষা করা। 

I]  লোকাল নেটওয়ার্ক সিস্টেম এর সকল কম্পিউটারের ভাইরাস চেক করা ইত্যাদি। 


তবে অনেক সময় এসব সত্ত্বেও কম্পিউটারে ভুল প্রোগ্রাম রান করা বা অন্য কোন কারণে ভাইরাসের সৃষ্টি হয়। বর্তমানে সব থেকে বেশি ভাইরাসের আক্রমণ লক্ষ্য করা যায় ইন্টারনেট ব্যবহারে। কিন্তু ইন্টারনেট বর্তমানে জীবনে এতটাই প্রয়োজনীয় হয়ে উঠেছে যে, তাকে বাদ দিয়ে চলা অসম্ভব। তাই সর্বদা ইন্টারনেট চালাবার পর অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার কে চালান করা অত্যন্ত জরুরি।


এ নিয়ে একটা কথা প্রচলিত আছে 26 শে এপ্রিল এমন একটি দিন যেদিন কম্পিউটার ব্যবহার করলে বায়োস থেকে হার্ডডিস্ক (CIA) সি আই এ ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ে। তাই সারা পৃথিবীতে ওই দিনে খুবই সতর্কতার সঙ্গে কম্পিউটার ব্যবহার করা হয়।বলা হয় ঐদিন কম্পিউটার ব্যবহার না করলে ওই ভাইরাস সিস্টেম প্রবেশ করতে পারে না। কিন্তু পুরো একটি দিন বিশ্বের কোথাও কোনো কম্পিউটার চলবে না এমন কি হতে পারে ? তাই এই ভাইরাসের আক্রমণ কে রুখতে 25 শে এপ্রিল 11-59-59 PM হওয়ার আগে কম্পিউটার এর CMOS-র ঘড়ির তারিখকে দু-এক দিন বাড়িয়ে দেয়াও হয়। ফলে মাদারবোর্ডের বায়স ওই নির্দিষ্ট তারিখ টি পড়তে পারে না এবং কম্পিউটারের মাদারবোর্ড কে সিআইএ ভাইরাস আক্রমণ করতে পারে না।

এখন পর্যন্ত পৃথিবীতে প্রায় 10000 বিভিন্ন বৈশিষ্ট্যের ভাইরাস আবিষ্কৃত হয়েছে। তবে কোন ভাইরাস কোন কম্পিউটার কতটা ক্ষতি করবে তা নির্ভর করে ওই ভাইরাসের প্রকৃতির উপর। কম্পিউটার বিজ্ঞানীদের মতে সাধারণত (colon) বা অ্যাসেম্বল কম্পিউটার গুলি তুলনায় ব্যান্ডেড কম্পিউটার ভাইরাস আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা কম।

ভাইরাস এর মৃত্যু  বান : এন্টিভাইরাস প্রোগ্রাম -

ভাইরাস আক্রমণে কম্পিউটার অচল হয়ে পড়লে বা কম্পিউটারে মৃত্যু হচ্ছে বলে, ভাইরাসের কারণে কম্পিউটার চালানো বন্ধ করে দিতে হবে এমনটি বর্তমান দিনে অসম্ভব। বর্তমান গতির যুগে কম্পিউটার ব্যতীত যে কোন কাজ প্রায় অকল্পনীয়। তাই কম্পিউটারের প্রয়োজনীয় কাজ করতেও হবে আবার তাকে ভাইরাসমুক্ত রাখতে হবে।  তাই প্রয়োজন হয় অ্যান্টিভাইরাস প্রোগ্রামের যা ভাইরাস এর মৃত্যু বান। এন্টি ভাইরাস সফটওয়্যার গুলো মূলত ভাইরাস গুলি কে চিহ্নিত করে এবং তাদের ধ্বংস করার জন্য তৈরি করা হয়। তবে কিছু কিছু ভাইরাস চিহ্নিত করা গেলেও তাদের ধ্বংস করা সম্ভব হয় না। এই অবস্থায় আক্রান্ত ফাইলগুলি চিরতরে নষ্ট করে ফেলতে হয় সেগুলি পুনরুদ্ধার করা প্রায় অসম্ভব। ভাইয়া প্রোগ্রাম গুলি সাধারণত কম্পিউটার বুটিং এর সময় শুরু করে তার কাজ করা। কম্পিউটার সিস্টেমে কোন ভাইরাস আছে কিনা এবং থাকলে তাকে ধ্বংস করতে চেষ্টা করে এই এন্টিভাইরাস প্রোগ্রাম। কিছু বহুল প্রচলিত এন্টিভাইরাস প্রোগ্রাম হল -

McAfee

Smart Dog

Norton Anti Virus

2 comments:

  1. খুবি উপকারি পোষ্ট, ধন্যবাদ স্যার
    My name is: RFraj
    My busness site is :Youtube videos downloader

    ReplyDelete
  2. I learned a lot from your blog and most of all thank you for explaining in such a beautiful way.
    কম্পিউটার ভাইরাস ( Computer Virus )

    ReplyDelete

Powered by Blogger.